
- সেবা সমূহ
- প্রকল্প সমূহ
- কর্মকর্তা বৃন্দ
- তথ্য
- ফটোগ্যালারি
- অর্গানোগ্রাম
- পরিচালক বৃন্দ
- যোগাযোগ
- তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা
- নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
- ডাউনলোড
- নোটিশ
- ত্রান
- রেজিষ্ট্রেশন সংক্রান্ত তথ্য
- গভর্নিং বডি
- নির্বাহী পরিষদ
- কর্মকর্তার তথ্য
- কর্মী সংক্রান্ত তথ্য
- তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তার তথ্য
- পরিচালক এর তথ্য
- প্রতিবেদন
নিস্কৃতি ফাউন্ডেশন
নিস্কৃতি ফাউন্ডেশন সম্পর্কে
নিস্কৃতির শুরুর কথা:
উন্নয়নের মূল ধারা থেকে দূরে সুবিধা বঞ্চিত পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার মাধ্যমে স্বচেষ্টায় জীবন যাত্রার মান উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সহায়তা দানের উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে রাজশাহী কয়েকজন প্রগতিশীল, সমাজ সচেতন উন্নয়নকর্মী একটি সংগঠনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। আর এই অনুভবের বিকশতি বাস্তবতা আজকের নিস্কৃতি ফাউন্ডেশন। প্রতিষ্ঠাকাল ১০ মার্চ ১৯৮৫। নিস্কৃতি প্রতিষ্ঠার পর নিজের মেধা শক্তি ও সামর্থ্যকে কাজে লাগিয়ে যিনি প্রধান প্রধান উদ্যোক্তা হিসেবে সঞ্চালকের ভূমিকা রেখেছেন তার নাম এস কে এল মুহাম্মদ লালন।
রাজশাহী পশ্চিম অঞ্চলের জেলা রাজশাহীর জেলার মানচিত্রে নিস্কৃতির অবস্থান নিতান্তই একটি বিন্দুর সমতুল্য। শুধু বাংলাদেশের তৃণমূল পর্যায়ে কর্মরত অসংখ্য স্বেচ্ছাসেবী উউন্নয়ন সংস্থার সারিতে নিস্কৃতি অবশ্যই আপন বৈমিষ্টে উজ্জ্বল। সময়ের চাহিদার সাথে সামঞ্চস্য রেখে সংস্থার সম্পদ ও সামর্থকে জনগোষ্ঠীর কাঝে নিয়ে জযতে নিস্কৃতি জম্নলগ্ন থেকেই আন্তরিক। দারিদ্র সমিার নিচে অবস্থানরত জনগোষ্ঠীর আর্থিক সামাজিক ও মর্যাদাগত উন্নয়নের প্রক্রিয়ার নিস্কৃতির ভূমিকা বহুমুখী ও আন্তরিক। লক্ষভুক্ত জনগোষ্ঠীর আচার-আচরণ, প্রর্থা এবং মূলবোধকে প্রাধান্য দিয়ে জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন, নারীর কর্মসংস্থানের সুযোগ, মানবাধিকার, নারী-পেুরুষের সমতা, স্বাস্থ্যগত আচরণিক শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি এবং পরিকল্পনায় অংশীদারিত্ব সৃষ্টি করেছে বলেই নিস্কৃতির গ্রহণযোগ্যতার ভিত্তি সুদৃঢ়। নিস্কৃতি বিশ্বাস করে যে, ক্ষমতায়ন ও সামর্থ্য সৃষ্টি করার মাধ্যমেই অবস্থঅর ইতিবাচক ও স্থায়িত্বশীল পরিবর্তন আনায়ন সশ্বব। নিস্কৃতি কোন নারী সংগঠন নয় কিন্তু এর লক্ষ্য ও আদর্শের সিংহভাগে রয়েছে নারীর অবস্থা ও অবস্থানের ইতিবাচক পরিবর্তনকে ঘিরে।