এটি প্রকল্পের মূল উপাদান। দরীদ্র জনগোষ্ঠীদের দিয়ে প্রাথমিক দল, গ্রাম সংগঠন ও ফেডারেশন মত উভয় ক্ষেত্রে সামাজিক অবকাঠামো গড়ে তোলা।প্রতি গ্রামে ১৫ থেকে ২০ জনের প্রাথমিক দল ও দলের সমন্বয়ে গ্রাম সংগঠন প্রতিষ্ঠা করা। দরীদ্র জনগোষ্ঠীকে গন সংগঠনের মাধ্যমে একত্রিত করে ক্ষমতায়নে সহায়তা করা যাতে তারা তাদের অধিকার আদায় ও প্রতিষ্ঠার করে বিকল্প জীবিকার সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে মর্যাদার সাথে বাস করতে।

বিকল্প জীবিকা ও খাদ্য নিরাপত্তা অগ্রগতিতে : বিকল্প জীবিকা উন্নীত করা এবং দরীদ্র গনগোষ্ঠীর খাদ্য নিরাপত্তা সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হলো প্রকল্পের প্রধান বিষয়। খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং নতুন প্রযুক্তির ব্যবহারে উৎসাহিত হয়ে বিকল্প জীবিকা গ্রহনের মাধ্যমে আয় ও উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে দরীদ্র গনগোষ্ঠীর দ্বারা খাদ্য নিরাপত্তা সুরক্ষিত করা। সিবিএসডিপি’র( CBSDP) মাইক্রোডিট কর্সূচীর সাথে সংযুক্ত করা যেন তারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের দক্ষতা ব্যবহার করে উৎপাদন ও আয় বৃদ্ধি করতে পারে।

সংস্কৃতি ও জাতিগত সম্প্রদায়ের জ্ঞান পুনরুদ্ধার এবং সমাজের তাদের মূলস্রোতে : প্রকল্প এলাকায় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীসমূহ অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত। তাদের অর্থনৈতিক , সামাজিক এবং অন্যান্য অনেক সংকট আছে যা তাদের বিছিন্ন করে রেখেছে। তারা প্রায় প্রধান সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন এবং অন্যান্য সংস্কৃতি দ্বারা উপেক্ষতি হয়ে থাকে।অন্যান্য সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ আদিবাসী সমপ্রদায়ের মূল্যবান স্থানীয় জ্ঞান ও স্থানীয় সম্পদ সংরক্ষনে প্রতিবন্ধকতা স্বরূপ।পরিবেশ বান্ধব করে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীসমূহের মূল্যবান স্থানীয় জ্ঞান ও সম্পদ ফিরিয়ে আনতে ও সংরক্ষন করতে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে ।প্রকল্প ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীসমূহকে তাদের সংস্কৃতির চর্চা, বুনো শষ্য সংরক্ষণ, প্রাকৃতিক সম্পদের উপর নির্ভরতা কমিয়ে বিকল্প জীবিকা গ্রহনে উৎসাহ প্রদান করে চলেছে।মূলধারার সাথে সম্পৃক্ত হওয়া এটা তাদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ।প্রকল্প বিভিন্ন আন্তঃসাংস্কৃতিক কর্সূচীর মাধ্যমে আন্তঃসাংস্কৃতিক সম্পর্ক উন্নত করার চেষ্টা করছে।

প্রকল্পের শুষ্ক এলাকায় জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে মরুকরণ প্রভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে।অভিযোজন ও প্রশমন কার্যক্রমের মাধ্যমে সংকট মোকাবেলায় উদ্যোগ নিতে প্রকল্প তার প্রচার কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। কৃষি খাতে অভিযোজিত প্রযুক্তির প্রবর্তন, কম্পোষ্ট সারের ব্যবহার এবং ধোঁয়াবিহীন চুলার ব্যবহারে মাধ্যমে কার্বন নির্গমন কমাতে উদ্বুদ্ধ করতে সচেতনতা মূলক আলোচনা ও প্রশিক্ষণ কার্ক্রম পরিচালনা করছে যাচ্ছে। দুর্যোগ ঝুঁকি কমাতে যেমন, প্রারম্ভিক ফ্ল্যাশ বন্যা এবং চরম বৈরী আবহাওয়ার কারণে সৃষ্ট দুর্যোগ ঝুঁকি কমাতে জনগনকে অন্যান্য প্রথিক্ষন প্রদান করে থাকে।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে খাদ্য নিরাপত্তার উপর যে প্রভাব পড়ে তার ফলাফল বুঝতে এবং কার্যকরীভাবে মোকাবেলায় সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রকল্পের কর্মীদের বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষন প্রদান করে। পরবর্তী প্রকল্প ও ফলাফল ব্যবস্থাপনা যা কার্যকরী ফলাফল ভিত্তিক কর্মসূচী শুরুর জন্য প্রকল্পের ফলাফলের মান নির্নয়ের মাধ্যমে অত্র প্রকল্প শেষে যেন অন্য এলাকাতে একই ধরণের প্রকল্প নিতে পারে তার জন্য কর্মীদের দক্ষ করে গড়ে তুলে।

প্রাক্ প্রাথমিক বহু মাতৃক শিক্ষার মাধ্যমে নৃতাত্বিক গোষ্ঠীর শিশুদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে উপস্থিতির হার বৃদ্ধি করা। নিজস্ব মাতৃভাষা শিক্ষার সাথে সাথে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পাঠ্যক্রমের সাথে পরিচয় ঘটানো যার মাধ্যমে শ্রেনীকক্ষে স্বাচ্ছন্দ বোধ করে সৃজনশীলতার সাথে শিক্ষা গ্রহন করতে পারে।

চার্চ অব বাংলাদেশ সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম(সিবিএসডিপি) এর লক্ষ্যিত জনগোষ্ঠির আর্থিক উন্নতি, দক্ষতা বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং গ্রাম্য মহাজনদের শোষণের যাঁতাকল থেকে মুক্ত করাই হলো ঋন কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্য। কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্যসমূহ ১। মূলধনের যোগান দেয়া ২। আয় বৃদ্ধি করা ৩। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা ৪। দক্ষতা বৃদ্ধি করা ৫। নিজস্ব ও স্থানীয় সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার করা ৬। মহিলাদের ক্ষমতায়ন করা চার্চ অব বাংলাদেশ সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম(সিবিএসডিপি) এর লক্ষ্যিত জনগোষ্ঠির আর্থিক উন্নতি, দক্ষতা বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং গ্রাম্য মহাজনদের শোষণের যাঁতাকল থেকে মুক্ত করাই হলো ঋন কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্য। কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্যসমূহ ১। মূলধনের যোগান দেয়া ২। আয় বৃদ্ধি করা ৩। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা ৪। দক্ষতা বৃদ্ধি করা ৫। নিজস্ব ও স্থানীয় সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার করা ৬। মহিলাদের ক্ষমতায়ন করা চার্চ অব বাংলাদেশ সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম(সিবিএসডিপি) এর লক্ষ্যিত জনগোষ্ঠির আর্থিক উন্নতি, দক্ষতা বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং গ্রাম্য মহাজনদের শোষণের যাঁতাকল থেকে মুক্ত করাই হলো ঋন কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্য। কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্যসমূহ ১। মূলধনের যোগান দেয়া ২। আয় বৃদ্ধি করা ৩। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা ৪। দক্ষতা বৃদ্ধি করা ৫। নিজস্ব ও স্থানীয় সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার করা ৬। মহিলাদের ক্ষমতায়ন করা চার্চ অব বাংলাদেশ সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম(সিবিএসডিপি) এর লক্ষ্যিত জনগোষ্ঠির আর্থিক উন্নতি, দক্ষতা বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং গ্রাম্য মহাজনদের শোষণের যাঁতাকল থেকে মুক্ত করাই হলো ঋন কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্য। কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্যসমূহ ১। মূলধনের যোগান দেয়া ২। আয় বৃদ্ধি করা ৩। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা ৪। দক্ষতা বৃদ্ধি করা ৫। নিজস্ব ও স্থানীয় সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার করা ৬। মহিলাদের ক্ষমতায়ন করা চার্চ অব বাংলাদেশ সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম(সিবিএসডিপি) এর লক্ষ্যিত জনগোষ্ঠির আর্থিক উন্নতি, দক্ষতা বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং গ্রাম্য মহাজনদের শোষণের যাঁতাকল থেকে মুক্ত করাই হলো ঋন কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্য। কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্যসমূহ ১। মূলধনের যোগান দেয়া ২। আয় বৃদ্ধি করা ৩। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা ৪। দক্ষতা বৃদ্ধি করা ৫। নিজস্ব ও স্থানীয় সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার করা ৬। মহিলাদের ক্ষমতায়ন করা চার্চ অব বাংলাদেশ সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম(সিবিএসডিপি) এর লক্ষ্যিত জনগোষ্ঠির আর্থিক উন্নতি, দক্ষতা বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং গ্রাম্য মহাজনদের শোষণের যাঁতাকল থেকে মুক্ত করাই হলো ঋন কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্য। কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্যসমূহ ১। মূলধনের যোগান দেয়া ২। আয় বৃদ্ধি করা ৩। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা ৪। দক্ষতা বৃদ্ধি করা ৫। নিজস্ব ও স্থানীয় সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার করা ৬। মহিলাদের ক্ষমতায়ন করা চার্চ অব বাংলাদেশ সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম(সিবিএসডিপি) এর লক্ষ্যিত জনগোষ্ঠির আর্থিক উন্নতি, দক্ষতা বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং গ্রাম্য মহাজনদের শোষণের যাঁতাকল থেকে মুক্ত করাই হলো ঋন কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্য। কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্যসমূহ ১। মূলধনের যোগান দেয়া ২। আয় বৃদ্ধি করা ৩। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা ৪। দক্ষতা বৃদ্ধি করা ৫। নিজস্ব ও স্থানীয় সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার করা ৬। মহিলাদের ক্ষমতায়ন করা